কবুতর রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত
কবুতর রোগ ও চিকিৎসা কবুতর একটি সৌখিন প্রাণী। কবুতর পালন করার আগে কবুতরের দাম খাবার সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
কবুতর পালন করার ক্ষেত্রে কবুতরের অনেক রোগ হয়ে থাকে এ সম্পর্কে আজকের আলোচনা। এবং কবুতরের বিভিন্ন রোগের ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। যা আমাদের এই পোস্ট পড়ে জানতে পারবেন।
কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা। কোন মাসে কবুতরের রোগ বালাই বেশি এবং কম হয়, এবং কবুতরের রোগ বালাই থেকে বাঁচাতে যা যা করণীয়। আজকে আমাদের এই আর্টিকেল পড়ার মাধ্যমে। আমরা জানাবো কবুতরের নানা রোগ চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেল
জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
পেজ সূচিপত্র ঃ কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত
কবুতর রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত
কবুতর রোগ ও চিকিৎসা কবুতরের নানা কারণে রোগ হয়ে থাকে। তার মধ্যে অন্যতম কারণ হলো
কবুতরের পুষ্টি উপাদান এর ঘাটতি অভাব। নিয়মিত সুচিকিৎসা না নেওয়ার কারণে কবুতর বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তাই কবুতরের রোগ অনুযায়ী কবুতর কে ওষুধ খাওয়ানো উচিত। সাধারণত
কবুতর সূক্ষ্ম ও ঠান্ডা পরিবেশে থাকতে পছন্দ করে। কবুতরের চিকিৎসা ও সুস্থ রাখার খাবার
নিয়ে আলোচনা করব।
কবুতর পালনে নানা সময় দেখা দেয় কবুতরের বিভিন্ন রোগ ব্যাধি হয়ে থাকে। যেমন, কবুতরের মাথা নিচে রেখে ঝিমানো, চুনা পায়খানা, সর্দি জনিত রোগ, ও নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। কবুতরের সর্দি জনিত রোগ হলে কবুতরকে ডক্সিক্যাপ খাওয়ান। যা বাজার যাত প্রতি পিস প্রায় ২ টাকা। একটা ভেঙ্গে চারটা কবুতরকে খাওয়ানো উচিত। যাতে সর্দি জনিত রোগ প্রতিরোধ হয়।
অন্যদিকে কবুতরের রোগ বালায় থেকে দূরে রাখতে কবুতরকে রসুনের কোয়া অর্ধেক খাওয়াতে হবে। রসুনের কোয়া খাওয়ালে কবুতরের রোগ বালাই কম হয়।এছাড়াও কবুতরের চুনা পায়খানা, চোখ ওঠা রোগের জন্য অভিজ্ঞ কবুতর খামারি বা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খাওয়ানো উচিত। এতে করে আপনার কবুতরের রোগ বালায় কম হবে। এবং কবুতর সুস্থ থাকবে। বৈষম্য ভেদে কবুতরের খাবার প্রদান।
যে খাবার খেয়ে কবুতর রোগ নির্ণয় করা যায়। কবুতরকে প্রতিদিন সময় মতো দুই বার অথচ একবার হলে ভালো হয়, খাদ্য প্রদান করা উচিত। শীতকালে কবুতরের বেশি রোগব্যাধি হয়ে থাকে।
এজন্য কবুতরের ঘর শুকনো ও পরিষ্কার রাখতে হবে,কবুতর ঘর বাতাস মুক্ত রাখতে হবে।
কবুতরের ঘর রাতে বদ্ধ করার সময় ঘর থেকে খাবার পানি বের করে নিতে হবে। কবুতরের ঘরের বৃষ্টা বা পায়খানা অতিরিক্ত হয়ে গেলে, তা বৈষম্য ভেদে পরিষ্কার করতে হবে। যাতে রোগ বালাই থেকে বিরত থাকা যায়।
কবুতর পালন করে আয়
কবুতর পালন করে অর্থ উপার্জন করা যায়। কবুতর সাধারণত দুটি প্রক্রিয়ায় আমরা পালন করে থাকি
একটা ঘরোয়া পদ্ধতি খাঁচার মধ্যে করে,অপরদিকে খামারে কবুতর পালন করে থাকি যা কবুতরের
রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত থেকে মাসের পর মাস কবুতর পালন করে অর্থ আয় করা হয়।
কবুতরের বিভিন্নধরনের জাত রয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েকটা হলো,গিরিবাজ কবুতর, যা আমরা প্রত্যেকেই
পালন করে থাকি। অপরদিকে বিদেশি কবুতর আমরা অনেকেই পালন করে থাকি। যা ক্রয় করে আমরা
অর্থ উপার্জন করি। কবুতর পালন করে আয় এবং কবুতরের ব্যবসা করে খুব সহজে লাভবান হওয়া যায়।
কবুতরের খাদ্যের তালিকা
কবুতরের খাদ্যের তালিকা কবুতর পালন করতে হলে কবুতরের খাদ্যের তালিকা জানা অত্যন্ত
জরুরী। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা,খামারি কবুতর পালং কারীদের কাছ থেকে জানা যায়,কবুতরকে
দিনে দুইবার অথবা একবার হলে ভালো হয় খবার প্রদান করা উচিত। কবুতরকে প্রতিদিন সময় মতো একবার পরিমাণ মতো খাদ্য গ্রহণ করা উচিত।
কবুতর পালন ও চিকিৎসা কবুতরের খাদ্য উপাদান ও পরিমাণ - ভুট্টা৩৫%,গম ৩০%,ও নানা ক্ষেত্রে
আমরা অনেকেই ধান খাওয়াই। এর সাথে সপ্তাহে দুইবার কবুতর ভিটামিন ওষুধ খাওয়ানো উচিত।
ভিটামিন খাওয়ানোর ফলে কবুতরের ডিম বাচ্চাও সহজেই বেড়ে ওঠে। এক জোড়া প্রাপ্তবয়স্ক কবুতর বছরে ১২ জোড়া কবুতর পালন করতে সক্ষম।
পুষ্টিকর খাবার এর পাশাপাশি অন্য পাত্রে প্রয়োজন মতো পরিষ্কার বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি রাখতে হবে। কবুতরের পানি নিয়মিত চেঞ্জ করার ফলে, রোগ কম হয়ে থাকে। এছাড়া খাদ্যের মধ্যে ধান,গম,
ভুট্টা,মোটর,ইত্যাদি নানা জাতীয় খাবার খাওয়ানো হয়। কবুতরের বাচ্চা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে, সরিষা, এবং হেটকা জাতীয় ছোট দানা খাওয়ানো উচিত। এতে কবুতরের বাচ্চা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
কবুতরের বাসস্থান ও সুরক্ষা
কবুতরের বাসস্থান ও সুরক্ষা ক্ষেত্রে ভালো বাসস্থান কবুতর পালনের জন্য খুবই দরকারি। কবুতরকে ভালো
রাখতে শুকনো ও ঠান্ডা স্থানে রাখা উচিত। যাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সূর্যের আলো ও বাতাস সহজে গ্রহণ
করতে পারে। মাটি থেকে কবুতরের ঘরের উচ্চতা ২০ থেকে ২৪ ফুট। ফাঁকা এবং শুকনো স্থানে রাখতে হবে।
প্রতি খোপে দুইটা কবুতর নর ও
মাদা যাকে আমরা একজোড়া কবুতর বলি।
প্রতি জোড়য় কবুতর দুইটা করে রাখা হয়। সাধারণত একটি ভাল জাতের কবুতর বছরে ১২জোড়া ডিম দিতে
সক্ষম। ডিম পাড়ার বাসা তৈরির জন্য খরকুটা,ধানের খড়,শুকনা ঘাস,প্রতিডিম হতে মাসে আমরা দুইটা
করে বাচ্চা পেয়ে থাকি।
এই বাচ্চা বের হওয়ার চার সপ্তাহেরমধ্যে খাওয়া এবং বিক্রয় উপযোগী হয়।
একটি পূর্ণাঙ্গ বয়সের কবুতর ডিম দেওয়ারউপযোগী হতে ৫ থেকে ৬ মাস সময় লাগে।কবুতরের ডিম থেকে
মাত্র ১৮ দিনে বাচ্চা ফুটে থাকে। এইবার চাই এই বাচ্চাই ৫ থেকে ৬ মাস পরে নিজেরাই ডিম প্রদান শুরু
করে ফলে কবুতরের এক প্রজন্ম প্রাকৃতিক নিয়মে নিজে রাই বাড়াতে পারে নিজেদের সংখ্যা।
বিভিন্ন জাতের কবুতরের দাম
বিভিন্ন জাতের কবুতরের দাম সময়ের উপর নির্ভর করে চেঞ্জ হয়ে থাকে। কবুতর রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত
আমরা নানা রকমের কবুতর পালন করতে পছন্দ করি। বিভিন্ন জাতের কবুতর রয়েছে, বিভিন্ন জাতের কবুতর এর দাম বিভিন্ন রকমের। সাধারণত কবুতর দেখে কবুতর দামের উপর নির্ভর করা হয়। বিভিন্ন জাতের কবুতর বিভিন্ন দামের।
যা কবুতরের বিক্রয় বাজার উপর নির্ভর করে কবুতেরর দাম নির্ধারণ
করা হয়।
কবুতর রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত বিভিন্ন জাতের কবুতরের মধ্যে রয়েছে, গিরিবাজ কবুতর, বিদেশি কবুতর, আমরা অনেকেই গিরিবাজ কবুতর
পালন করে থাকি। যা বাজারে বেচা কেনার দিক দিয়ে কেনা হয়। বিভিন্ন জাতের কবুতর বিভিন্ন রকমের দাম হয়ে থাকে।
বিভিন্ন জাতের কবুতর বিভিন্ন রকমের দাম। তার মধ্যে কয়েকটি কবুতর হলো,গিরিবাজ কবুতর, সিরাজী,লাক্কা, ঢাকাইয়া কবুতর ও বিদেশি যা কবুতর আরো বিভিন্ন জাতের কবুতর রয়েছে। যা বাজার ওপর নির্ভর করে দাম যাচাই করা হয়।
দেশের বিভিন্ন জায়গায় কবুতর পাওয়া যায়। এখান থেকে আপনারা খুব সহজে কবুতর ক্রয় করতে পারেন।
রাজশাহীর বানেশ্বর বাজারে পতি শনি ও মঙ্গলবার কবুতরের হাট বসে থাকে। এবং বিভিন্ন জায়গায় কবুতরের হাট বসে সেখান থেকে আপনারা খুব সহজে কবুতর ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারেন। কবুতরের দাম পরিস্থিতির উপর
উপর নির্ভর করে কম বেশি হয়ে থাকে।বিভিন্ন জাতের কবুতরের দাম, গিরিবাজ কবুতর থেকে অন্য জাতের কবুতরের দাম বেশি। যা দরদামের উপর বিবেচনা করে ক্রয় এবং বিক্রয় করা হয়।
শীতকালে কবুতর পালন
শীতকালে কবুতর পালন গরমের চেয়ে শীতকালে কবুতর বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। এজন্য
কবুতরকে সুস্থ রাখার জন্য কবুতরের জায়গা রোদালো জায়গায় ও দক্ষিণ দিকে রাখতে হবে। জাতে সূর্যের আলো প্রবেশ করে। এবং ওষুধের এর কোস ঠিক ভাবে করাতে হবে। মাসে দুইবার অন্তত্য কবুতরকে কে ভিটামিন খাওয়ানো উচিত।
নির্দিষ্ট সময় টিকি ও কৃমি করাতে হবে এবং শীতে কবুতরের খাবারে প্রোটিন বেশি দিতে হবে কবুতরের
খামার বেশি নোংরা রাখা যাবে না। কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত শীতকালে কবুতরের বাচ্চা ড্রপিং
ঘন ঘন পরিষ্কার করতে হবে। খাবার ও পানি যেন খুব ঠান্ডা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
খামারের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে হবে। শীতে কবুতর ক্রয় থেকে বিরত থাকতে হবে। শীতকালে কবুতরকে
সুস্থ রাখতে 200 থেকে 300 ওয়ার্ডের বাল্ব ব্যবহার করতে পারেন। বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলেও শীতকালে
কবুতরের ভালো ভাবে ডাকতে হবে যাতে ঠান্ডা প্রতিরোধ করা যায়। ঠান্ডা লাগার কারণে কবুতরের রোগ বেশি বৃদ্ধি পায়। যা প্রতিরোধে আমাদের পরামর্শ মেনে চলুন।
শীতকালে কবুতরের যত্ন
শীতকালে কবুতরের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরী। কারণ গরমের থেকে শীতে কবুতর বেশি আক্রান্ত হয় ও
কবুতরের বিভিন্ন রোগ বালাই এর ফলে কবুতর মারা যেতে পারে। এজন্য শীতকালে কবুতরের যত্ন নিতে
হবে। শীতকালে কবুতরকে যত্নে রাখা এবং রাতে কবুতর বদ্ধ করার সময় ভালোভাবে ডাকতে হবে। যাতে
বাতাস প্রবেশ করতে না পারে এবং কবুতর দেরিতে ছাড়তে হবে।
শীতকাল ঠান্ডা হাওয়ায় শীতকালে কবুতর নানা রোগে ভোগে। তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কবুতরের সঠিক
মতো নিয়মিত ওষুধ প্রদান করতে হবে। শীতকালে কবুতর চুন হাগা,পানি পায়খানা এবং সর্দি কাশি
বেশি হয় এজন্য ডাক্তারি পরামর্শ নিতে হবে। যাতে করে রোগ বালাই খুব সহজেই দূর করা যায়। কবুতরের রোগ অনুযায়ী চিকিৎসা প্রদান করা উচিত।
কবুতর রোগ ও চিকিৎসার বিস্তারিত ঘরোয়া উপায়। বলতে নিয়মিত ওষুধ খাওয়ানো খাবার ও পানি বেশি
ঠান্ডা দেওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। শীতল কুসুম পানি দিতে হবে যাতে করে রোগ বালায় থেকে দূরে
থাকা যায়। কবুতর রোগ সঠিক ভাবে না ভালো হাওয়াই অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ খাওয়াতে হবে।
কবুতরের রোগ হওয়ার কারণ
কবুতরের রোগ হওয়ার কারণ অন্যতম কারণ হলো, কবুতরের যত্ন নানা নেওয়া। এছাড়াও কবুতরকে
সঠিক মতো খাবার না দেওয়া। রোগ চিকিৎসা না করা ভিটামিন নিয়মিত না খাওয়ানো। ও নানা কারণে
কবুতরের রোগ হয়ে থাকে। তা থেকে আমাদেরকে সতর্ক থাকা জরুরি যাতে রোগ বালায় কম হয়
এই সতর্কতা বাণী মেন চলতে হবে। কবুতরের রোগ বালায় দূর করতে কবুতোরকে নিয়মিত ওষুধ খাওয়াতে হবে।
কবুতর বাচ্চা প্রদান করার ফলে একটু দুর্বল হয়ে পড়ে। এজন্য
বাচ্চা বের হওয়ার পর ভিটামিন খাওয়ানো উচিত।
কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত শীতকালে কবুতরের রোগ একটু বেশি দেখা দেয়। যা থেকে বাচ্চা
কবুতর গুলো রোগে আক্রান্ত হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বাচ্চা থাকা কালীন কবুতর কে ভিটামিন খাওয়ানো উচিত।
কবুতরের পানি পায়খানা নিয়মিত চেঞ্চ
করতে হবে। যাতে না করে কবুতরের পায়খানা থেকে ইনফেকশন না হয়ে অন্য কবুতরের রোগ সৃষ্টি
হয়। সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এবং কবুতরের রোগ বালাই দূর করতে নিয়মিত ওষুধ প্রদান করতে
হবে। যাতে করে কবুতরের রোগ বালাই কম হয়। তা থেকে কবুতর পালন করে আপনারা খুব সহজে লাভবান হতে পারবেন।
কবুতরের যেসব রোগ-ব্যাধি হতে পার
কবুতরের যেসব রোগ-ব্যাধি হতে পারে কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা নানা কারনে কবুতরের রোগ বেধী হয়ে থাকে। কবুতর পালনের ক্ষেত্রে রোগ ব্যাধি সবচেয়ে বড় সমস্যা। হঠাৎ দেখা যায় কবুতরের
চোখে পানি জমে আছে এর জন্য আগে কবুতরের ঘর ভালোভাবে পরিষ্কার করুন কবুতরের শ্বাস
প্রশ্বাসে কোন শব্দ হয় কিনা খেয়াল করুন।
বিভিন্ন সময় দেখা যায় কবুতরের খাবার খাই না, সবুজ পায়খানা করে, সাথে একটু চুনা আছে, ঘাড়
বাঁকা থাকে মাথা নিচে দিয়ে ঝিমাই, উড়তে পারেনা, একদম শুকিয়ে গেছে এসব রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য
কবুতরকে ভিটামিন বি খাওয়ান,আশা করি ঠিক হয়ে যাবে কিন্তু কয়েকদিন হয়ে গেলে ভালো হওয়ার
সম্ভবনা কম থাকে।
কবুতরের যেসব রোগ-ব্যাধি হয়ে থাকে তা হলোঃ
- One-Eye Colds বা এক চোখে ঠান্ডা লাগা
- বহিঃপরজীবী আন্তঃপরজীবী বা কৃমি ডায়রিয়া
- রাণিক্ষেত পিজিয়ন ম্যালেরিয়া ছত্রাক জনিত রোগ
- যেমন:Sour Crop-Cadida,Thrush শ্বাসতন্ত্রের রূপ
- যেমন:মাইক্রোপ্লাজমোসিস,অনিথোসিস ভবিষ্যতে এসব
- রোগ নিয়ে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করব।
শেষ কথা ঃ কবুতর সংগ্রহের উপায়
কবুতর সংগ্রহের উপায় কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা বিস্তারিত আশা করি আপনারা আমাদের এই সম্পূর্ণ
আর্টিকেল টা পড়ে কবুতরের রোগ ও চিকিৎসা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। কখন কবুতরকে কি খাওয়াতে
হবে এবং কবুতরের শারীরিক সুস্থতার জন্য যা প্রয়োজনীয় কাজ সেগুলো মেনে চলতে হবে। কবুতর
সংগ্রহের জন্য রোজ শুক্রবার এবং সোমবার রাজশাহীর কাটাখালিতে কবুতরের বিশাল হাট বসে আপনারা
চাইলে এখান থেকে কবুতর ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবেন।
এছাড়াও অনেক জায়গায় কবুতর বেচা ও কিনার প্রচলন রয়েছে সেখান থেকে আপনারা কবুতর ক্রয় এবং
বিক্রয় করতে পারেন। সেখান থেকে আপনারা কম খরচে ক্রয় করতে পারবেন। আশা করি আপনারা
আমাদের এই আর্টিকেল টি পড়ে সব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। কবুতরের বিভিন্ন দাম ও রোগ চিকিৎসা
সঠিক নিয়ম জানতে আমাদের সাথে থাকুন দেখা হবে অন্যটি আটিকেল পরার মাধ্যমে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url